সুরা তাকভীর

যখন সূর্য আলোহীন হয়ে যাবে, [সুরা তাকভীর - ৮১:১]

যখন নক্ষত্র মলিন হয়ে যাবে, [সুরা তাকভীর - ৮১:২]

যখন পর্বতমালা অপসারিত হবে, [সুরা তাকভীর - ৮১:৩]

যখন দশ মাসের গর্ভবতী উষ্ট্রীসমূহ উপেক্ষিত হবে; [সুরা তাকভীর - ৮১:৪]

যখন বন্য পশুরা একত্রিত হয়ে যাবে, [সুরা তাকভীর - ৮১:৫]

যখন সমুদ্রকে উত্তাল করে তোলা হবে, [সুরা তাকভীর - ৮১:৬]

যখন আত্মাসমূহকে যুগল করা হবে, [সুরা তাকভীর - ৮১:৭]

যখন জীবন্ত প্রোথিত কন্যাকে জিজ্ঞেস করা হবে, [সুরা তাকভীর - ৮১:৮]

কি অপরাধে তাকে হত্য করা হল? [সুরা তাকভীর - ৮১:৯]

যখন আমলনামা খোলা হবে, [সুরা তাকভীর - ৮১:১০]

যখন আকাশের আবরণ অপসারিত হবে, [সুরা তাকভীর - ৮১:১১]

যখন জাহান্নামের অগ্নি প্রজ্বলিত করা হবে [সুরা তাকভীর - ৮১:১২]

এবং যখন জান্নাত সন্নিকটবর্তী হবে, [সুরা তাকভীর - ৮১:১৩]

তখন প্রত্যেকেই জেনে নিবে সে কি উপস্থিত করেছে। [সুরা তাকভীর - ৮১:১৪]

আমি শপথ করি যেসব নক্ষত্রগুলো পশ্চাতে সরে যায়। [সুরা তাকভীর - ৮১:১৫]

চলমান হয় ও অদৃশ্য হয়, [সুরা তাকভীর - ৮১:১৬]

শপথ নিশাবসান ও [সুরা তাকভীর - ৮১:১৭]

প্রভাত আগমন কালের, [সুরা তাকভীর - ৮১:১৮]

নিশ্চয় কোরআন সম্মানিত রসূলের আনীত বাণী, [সুরা তাকভীর - ৮১:১৯]

যিনি শক্তিশালী, আরশের মালিকের নিকট মর্যাদাশালী, [সুরা তাকভীর - ৮১:২০]

সবার মান্যবর, সেখানকার বিশ্বাসভাজন। [সুরা তাকভীর - ৮১:২১]

এবং তোমাদের সাথী পাগল নন। [সুরা তাকভীর - ৮১:২২]

তিনি সেই ফেরেশতাকে প্রকাশ্য দিগন্তে দেখেছেন। [সুরা তাকভীর - ৮১:২৩]

তিনি অদৃশ্য বিষয় বলতে কৃপনতা করেন না। [সুরা তাকভীর - ৮১:২৪]

এটা বিতাড়িত শয়তানের উক্তি নয়। [সুরা তাকভীর - ৮১:২৫]

অতএব, তোমরা কোথায় যাচ্ছ? [সুরা তাকভীর - ৮১:২৬]

এটা তো কেবল বিশ্বাবাসীদের জন্যে উপদেশ, [সুরা তাকভীর - ৮১:২৭]

তার জন্যে, যে তোমাদের মধ্যে সোজা চলতে চায়। [সুরা তাকভীর - ৮১:২৮]

তোমরা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের অভিপ্রায়ের বাইরে অন্য কিছুই ইচ্ছা করতে পার না। [সুরা তাকভীর - ৮১:২৯]